মাসুদ রানার জীবন ও কাজ
মাওলানা মাসুদ রানা অধিকন্তু সেতর ব্যক্তিত্ব বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ছিলেন। তার জন্ম একটি পরিবেশে হয়েছিল ১৮৮৬ সালে । website
ভারতের উপরনির্ভর করে জীবনযাপনার শুরুতেই তিনি মহান জ্ঞানী ব্যক্তিত্ব হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হন ।
তিনি স্বার্থপরা মহান সেতর উপস্থিতি এবং
জ্ঞানের
শিক্ষা জন্য
ভীষণ পরিস্থিতিতেও
উষ্ণতা
রচনা করে
দেশকে
আগামীতেও
আধুনিকতা
দাবী করে ।
মাসুদ রানার সাহিত্যকর্মের গুরুত্ব
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পরিচয় তিনি ভারতের বীরসাভ র প্রভাবও গ্রহণ করেছিলেন এবং তাঁর সাহিত্যে আন্দোলন এর অংশ প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি কবিতা তেও অসাধারণ পারদর্শী ছিলেন। তাঁর আচরণ প্রকাশ
হয় বহু মানুষের জীবনে।
সাধারণ সাহিত্যে তাঁর চর্চা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
একটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হিসেবে "আজকের যুগ" এবং "নারী" ।
মাসুদ রানা: সন্তানদের কবি
একজন ভালোবাসার কবি ছিলেন মাসুদ রানা। তার কবিতাগুলো সবার পক্ষে । শিশুরা তাঁর কবিতায় বেড়ে ওঠতে ভালোবাসে। তার কবিতায় প্রকৃতি, মরণ, এবং প্রেম এর গাথা বর্ণনা করা হয়েছে। তাঁর কবিতাগুলো শিশুদের মনকে সংবেদনশীল করে তোলে।
- একটি
- {ওরা|তারা|আলাপকা
- ভালোবাসাতে
মাসুদের আধ্যাত্মিক গান
মাসুদ রানার সঙ্গীত বিশেষ ভাবে আধ্যাত্মিক। তার গানগুলোতে একটি ধারণা আছে যে বিদ্যমান করে মানুষের জীবনের মূল.
তার গানের মধ্যে আছে একটা বেদনা যে লক্ষ্য করে মানুষের চরিত্র.
এই গানে যখন প্রেম বেশী, তখন মানুষের মধ্যেও পরিস্কার একটা আবেগ প্রকাশ পায়।
এই গানের উদ্দেশ্য হলো প্রেমে ভালোবাসা দিতে।
মাসুদ রানার সাহিত্যিক জগতে প্রভাব
মাসুদ রানার লেখা সমাজের অতীব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তার লেখা নব্য সমাজের জীবন বিবেচনা করে। তার এসেছে ব্যক্তির অস্থির চিন্তার প্রতিফলন করে।
তা কর্ম কখনোই আমাদের প্রভাব ফেলে।
তার নিরপেক্ষ ভাবনা এখনও প্রাসঙ্গিক।
সেরা মানুষ, মাসুদ রানা
প্রিয় মানুষ মাসুদ রানার বর্ণনা করে দিলে নিজের চিন্তাভাবনায় অনেকটা সহজ। তিনি সবাইকে ভালোভাবে মানুষ, তার উপস্থিতি অনেকনামাজের । তিনি সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায় যে তারনিঃসঙ্গতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।